ব্যাখ্যা: রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিলেন বিশিষ্ট সাহাবীগণের একটি দল এবং হামযাহ (রাঃ)। তারা মনে করতেন যে, এভাবে নগরে অবরুদ্ধ হয়ে থাকলে শত্রুপক্ষের সাহস বেড়ে যাবে। তারা শত্রুপক্ষকে দেখাতে চাইছিলেন যে, তারা দুর্বল নই কিংবা কাপুরুষও নই। আজ যদি তারা অগ্রসর হয়ে আক্রমণ করতে পারে তবে ভবিষ্যতে মক্কাবাসীগণ তাদেরকে আক্রমণ করতে এত সহজে সাহসী হতে পারবে না।

রাসূল সাঃ এর সাথে তার চাচা আব্বাস বিন আব্দুল মুত্তালিব গিয়েছিলেন।

অতঃপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ‘শায়খান’ নামক স্থানে পৌঁছে সৈন্যবাহিনী পরিদর্শন করেন। যারা ছোট ও যুদ্ধের উপযুক্ত নয় বলে প্রতীয়মান হল তাদেরকে তিনি ফিরিয়ে দিলেন। তাদের নাম হচ্ছে, আব্দুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ), উসামাহ ইবনু যায়দ (রাঃ), উসাইদ ইবনু যুহাইর (রাঃ), যায়দ ইবনু সাবিত (রাঃ), যায়দ ইবনু আরক্বাম (রাঃ), আরাবাহ ইবনু আউস (রাঃ), ‘আমর ইবনু হাযম (রাঃ), আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ), যায়দ ইবনু হারিসাহ আনসারী (রাঃ) এবং সা‘আদ ইবনু হাব্বাহ (রাঃ)।

উত্তর: শনিবার

ব্যাখ্যা: পাঠ্যতে বলা হয়েছে যে, তৃতীয় হিজরীর শাওয়াল মাসের ৭ তারিখের শনিবার মুসলিম বাহিনীর শ্রেণীবিন্যাস কার্যকর হয়েছিল।

কুরাইশ সেনাবাহিনীর যুদ্ধের জন্য সাত'শটি লৌহবর্ম ছিল। এছাড়াও, অন্যান্য প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্রশস্ত্র ছিল।

কুরাইশ সেনাবাহিনীর যুদ্ধের জন্য দু'শটি ঘোড়া ছিল। এছাড়াও, তিন হাজার উট ছিল সওয়ারীর জন্য।