উত্তরঃ (ঘ) সবগুলোই

ব্যাখ্যাঃ উদ্ভিদের বীজের আবরণ ও ফলত্বকে উপস্থিত প্রস্তরকোশে প্রোটোপ্লাজম থাকে না। প্রোটোপ্লাজম কোষের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি ধারণ করে। প্রোটোপ্লাজম না থাকায় প্রস্তরকোশগুলি শক্ত হয়ে যায়। প্রস্তরকোশগুলির শক্ত হওয়ার কারণে এগুলি দণ্ডাকার, স্তম্ভাকার বা তারার মতো আকৃতি ধারণ করে।

উত্তরঃ বহুকোষী জীব

ব্যাখ্যাঃ অ্যামিবার দেহ একটি কোশ নিয়ে গঠিত। অর্থাৎ একটি কোশ একটি জীবদেহের সমতুল্য। এরা এককোশী (Unicellular )। মশা, বিড়াল ও হাতির দেহ অসংখ্য কোশ নিয়ে গঠিত। কোশের সংখ্যা সঠিকভাবে গোনা সম্ভব নয়। অর্থাৎ এই ধরনের জীবরা বহুকোশী (Multicellular)। বহুকোশী জীবে বিভিন্ন জীবন প্রক্রিয়া একই সঙ্গে ও অবিছিন্নভাবে ঘটতে পারে। পরিবর্তনশীল পরিবেশে বহুকোশী জীবের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

Answer: (ক) অনিয়মিত

Explanation: অ্যামিবার আকৃতি অনিয়মিত। এটি সিউডোপড নামক সাময়িক অঙ্গ তৈরি করে চলাফেরা ও খাদ্যসন্ধান করে। সিউডোপডের সাহায্যে অ্যামিবা খাদ্যকে ঘিরে ফেলে এবং ভেতরে নিয়ে যায়। অ্যামিবার আকৃতি ক্রমাগত পরিবর্তিত হয়, কারণ এটি সিউডোপড তৈরি করে এবং সরিয়ে ফেলে।

Answer: (ক) কোশের বয়স, কোশমধ্যস্থ চাপ ও অন্যান্য শর্ত

Explanation: কোশের আকৃতি কোশের বয়স, কোশমধ্যস্থ চাপ ও অন্যান্য শর্ত দ্বারা নিয়ন্ত্রণ হয়।

কোশের বয়স: নবীন কোশগুলি সাধারণত বৃদ্ধ কোশগুলির চেয়ে ছোট হয়। কোশ যত বয়সী হতে থাকে, ততই এর আকৃতি পরিবর্তিত হয়।

কোশমধ্যস্থ চাপ: কোশমধ্যস্থ চাপ হল কোশের ভিতরে থাকা অণুগুলির মধ্যেকার চাপ। কোশমধ্যস্থ চাপ কোশের আকৃতিকে প্রভাবিত করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোশের ভিতরে অতিরিক্ত তরল জমে থাকে, তাহলে কোশের আকৃতি বড় হয়ে যাবে।

অন্যান্য শর্ত: কোশের আকৃতি অন্যান্য শর্তগুলি, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, পুষ্টির অভাব এবং হরমোন দ্বারাও নিয়ন্ত্রিত হয়।

উত্তরঃ (ক) দণ্ডাকার রডকোশ

ব্যাখ্যাঃ চোখের রেটিনায় মৃদু আলো শোষণে সক্ষম দণ্ডাকার রডকোশ এবং উজ্জ্বল আলো ও বর্ণ শোষণে সক্ষম শঙ্কু আকৃতির কোণ (Cone) কোশ দেখা যায়। চোখের রেটিনায় দুই ধরনের কোষ থাকে, দণ্ডাকার রডকোশ এবং শঙ্কু আকৃতির কোণ (Cone) কোশ। দণ্ডাকার রডকোশগুলি মৃদু আলো শোষণে সক্ষম এবং শঙ্কু আকৃতির কোণগুলি উজ্জ্বল আলো ও বর্ণ শোষণে সক্ষম।

উত্তর: A) অ্যামিবা এককোষী জীব।

ব্যাখ্যা: অ্যামিবা এককোষী প্রোটিস্ট জীব। এটির দেহ একটিমাত্র কোষ নিয়ে গঠিত। এই কোষটিই অ্যামিবার খাদ্য গ্রহণ, শ্বসন, প্রজনন এবং সকল প্রকার কাজ সম্পাদন করে।

Answer: উভয়ই

Explanation: ক্ষণপদ হল অ্যামিবার দেহের সাময়িক অঙ্গ। এগুলো অ্যামিবার চলাফেরায় সাহায্য করে। ক্ষণপদ অ্যামিবার দেহের যেকোনো অংশ থেকে বের হয়ে আসতে পারে এবং যেকোনো দিকে যেতে পারে। ক্ষণপদ তৈরি হয় এবং আবার অদৃশ্য হয়ে যায়।

ক্ষণপদ অ্যামিবার খাদ্যগ্রহণেও সাহায্য করে। যখন অ্যামিবা খাদ্যকে ঘিরে ফেলে তখন ক্ষণপদ খাদ্যকে অ্যামিবার দেহের ভিতরে নিয়ে যায়।

ক্ষণপদ অ্যামিবার রেখাচিত্রে দেখা যায় না। অ্যামিবার রেখাচিত্রে সাধারণত অ্যামিবার দেহের স্থায়ী অঙ্গ, যেমন নিউক্লিয়াস এবং কন্নিকাজাতীয় বস্তু, দেখানো হয়।

উত্তরঃ বহুকোষী জীব

ব্যাখ্যাঃ অ্যামিবার দেহ একটি কোশ নিয়ে গঠিত। অর্থাৎ একটি কোশ একটি জীবদেহের সমতুল্য। এরা এককোশী (Unicellular )। মশা, বিড়াল ও হাতির দেহ অসংখ্য কোশ নিয়ে গঠিত। কোশের সংখ্যা সঠিকভাবে গোনা সম্ভব নয়। অর্থাৎ এই ধরনের জীবরা বহুকোশী (Multicellular)। বহুকোশী জীবে বিভিন্ন জীবন প্রক্রিয়া একই সঙ্গে ও অবিছিন্নভাবে ঘটতে পারে। পরিবর্তনশীল পরিবেশে বহুকোশী জীবের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

Answer: (ক) কারণ এটি সিউডোপড নামক সাময়িক অঙ্গ তৈরি করে চলাফেরা ও খাদ্যসন্ধান করে।

Explanation: অ্যামিবার আকৃতি সর্বদাই পরিবর্তিত হয় কারণ এটি সিউডোপড নামক সাময়িক অঙ্গ তৈরি করে চলাফেরা ও খাদ্যসন্ধান করে। সিউডোপড অ্যামিবার দেহের যেকোনো অংশ থেকে বের হয়ে আসতে পারে এবং যেকোনো দিকে যেতে পারে। সিউডোপডের সাহায্যে অ্যামিবা চলাফেরা করে, খাদ্যকে ঘিরে ফেলে এবং ভেতরে নিয়ে যায়।

অ্যামিবার কোনো নির্দিষ্ট আকৃতি নেই। এর আকৃতি তার সিউডোপডের অবস্থানের উপর নির্ভর করে। যখন অ্যামিবা সিউডোপড তৈরি করে তখন তার আকৃতি পরিবর্তিত হয়।

অ্যামিবা অবিশ্রান্ত পরিবর্তিত হয় না। এটি শুধুমাত্র যখন চলাফেরা বা খাদ্যগ্রহণ করে তখন তার আকৃতি পরিবর্তিত করে।