দু'টি কালেমা- মুখে উচ্চারণ করতে খুবই সহজ, পাল্লায় অনেক ভারী এবং আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয় উহা কি?

উচ্চারণঃ আল্ হামদুলিল্লাহিল্লাযী কাসানী হাযাছ্ ছওবা ওয়া রাযাক্বানীহে মিন গায়রে হাওলীন্ মিন্নী ওয়ালা কুওয়াতিন্।

“সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি আমাকে এই পোষাক পরিয়েছেন এবং জীবিকা হিসেবে দান করেছেন, যাতে আমার শক্তি ও সামর্থ কিছুই ছিল না।”

উত্তরঃ উচ্চারণঃ লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুওয়া আলা কুল্লী শাইয়্যিন ক্বাদীর।

(অর্থ: আল্লাহ ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই, তিনি এক ও অদ্বিতীয়, তার কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই, তিনি সব কিছুর উপরে সর্বশক্তিমান)

উত্তরঃ সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহি ।

অর্থ : মহান সেই আল্লাহ এবং তারই সকল প্রশংসা।

উচ্চারণঃ আল্লাহুমা বিকা আসবাহনা ওয়া বিকা আমসায়না ওয়া বিকা নাহ্ইয়া ওয়া বিকা নামৃতু ওয়া ইলাইকান্ নুশূর।

“হে আল্লাহ্ তোমার অনুগ্রহে সকাল করেছি এবং তোমার অনুগ্রহে সন্ধ্যা করেছি, তোমার করুণায় জীবন লাভ করি এবং তোমার ইচ্ছায় আমরা মৃত্যু বরণ করব, আর কিয়ামত দিবসে তোমার কাছেই পূণরুত্থিত হতে হবে।”

যারা বিশ্বনবির ঘোষণা অনুযায়ী বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হবেন, সেসব নব দম্পতির জন্য রয়েছে বিশ্বনবির বিশেষ দোয়া। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নব দম্পতিকে অভিনন্দন জানাতেন, তাদের দাম্পত্যজীবনের কল্যাণ কামনা করে দোয়া করতেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিবাহিত ব্যক্তিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলতেন-

মানবজীবনের স্বভাগত পরিচ্ছন্নতা, মানসিক ভারসাম্য ও চারিত্রিক পবিত্রতার অন্যতম উপায় বিয়ে। বিয়ে করার জন্য যুবকদের প্রতি বিশ্বনবি ঘোষণা করেছেন-

‘হে যুবক সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যারা বিয়ে করতে সক্ষম, তারা যেন বিয়ে করে নেয়। কারণ বিয়ে (মানুষের) দৃষ্টি অবনত রাখতে এবং গোপনাঙ্গের হেফাজতে অধিক কার্যকর। আর যে ব্যক্তি বিয়ে করতে অক্ষম সে যেন রোজা রাখে। কেননা রোজা তার যৌনক্ষুধাকে অবদমিত করে।’ (মিশকাত)

উত্তরঃ দরূদ শরীফ

উত্তরঃ (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন, আল্লাহুম্মা আজুরনী ফী মুছীবাতী ওয়াফ লী খায়রান্ মীনহা)

“আমরা আল্লাহ্র জন্য এবং আমরা আল্লাহ্র কাছেই প্রত্যাবর্তন করব। হে আল্লাহ্ আমার বিপদে আমাকে প্রতিদান দাও এবং আমাকে এর বিপরীতে উত্তম বিষয় দান কর।”

উত্তরঃ উচ্চারণঃ লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুওয়া আলা কুল্লী শাইয়্যিন ক্বাদীর।

উত্তরঃ তর্জনী আঙ্গুলে থুথু লাগাবে তারপর তা দ্বারা মাটি স্পর্শ করবে এবং সেই মাটি জখম বা ফোঁড়ার স্থানে লাগাবে ও সে সময় এই দু'আ পাঠ করবে:

(বিসমিল্লাহ্, তুরবানতু আরযেনা বেরীক্বাতে বাযেনা ইউশফা সাক্বীমুনা বিইযনে রাব্বিনা)

“আল্লাহ্র নামে, আমাদের যমীনের কিছু মাটি, আমাদের একজনের থুথুর দ্বারা আমাদের রবের অনুমতিতে আমাদের রুগীর আরোগ্য হবে।”

উত্তরঃ সূরা ফাতিহা