- A যুবায়ের ইবনুল ‘আওয়াম (রাঃ)
- B হুযায়ফা (রাঃ)
- C হযরত সালমান ফারসী (রা)
- Share this MCQ
অপরপক্ষে মদীনার হুঁশিয়ার নেতৃত্ব গোয়েন্দা রিপোর্টের মাধ্যমে আগেই সাবধান হয়ে যান। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বিরোধীদের খবর জানার জন্য যুবায়ের ইবনুল ‘আওয়াম (রাঃ)-কে নিয়োগ করেন। তিনি বলেন,مَنْ يَأْتِينِى بِخَبَرِ الْقَوْمِ؟ قَالَ الزُّبَيْرُ أَنَا. فَقَالَ النَّبِىُّ– صلى الله عليه وسلم– إِنَّ لِكُلِّ نَبِىٍّ حَوَارِيًّا، وَحَوَارِىَّ الزُّبَيْرُ ‘শত্রুপক্ষের খবর আনার জন্য কে আছ? যুবায়ের বললেন, আমি। তখন রাসূল (ছাঃ) বললেন, প্রত্যেক নবীর জন্য একজন ‘হাওয়ারী’ (নিকট সহচর) থাকে। আমার হাওয়ারী হ’ল যুবায়ের’ (বুখারী হা/২৮৪৬)। শত্রুপক্ষ বলতে এখানে বনু কুরায়যাকে বুঝানো হয়েছে। তারা কুরায়েশদের সাথে চুক্তি ভঙ্গ করেছে কি না, তার খবর সংগ্রহের জন্য যুবায়েরকে পাঠানো হয়। অতঃপর যুদ্ধ শেষে কুরায়েশ শিবিরের অবস্থা জানার জন্য হুযায়ফাকে পাঠানো হয় (ফাৎহুল বারী হা/৪১১৩-এর আলোচনা)।
Share this MCQ